ডাক্তার ও কবিরাজ অসুস্থ বিধান রায় – চিকিৎসক শৈলেশ সেনগুপ্ত

আগাগোড়া বিধানবাবুকে ভালো করে দেখলেন কবিরাজ মশাই, বিধানচন্দ্র তখন যন্ত্রণায় ঘামছেন। কবিরাজ মশাই হাঁক পাড়লেন-এক্ষুনি গরম জল আর সাবান চাই। 

উত্তরণের পথে বিশ্বের অন্যতম ক্ষুদ্র আদিম টোটো জনগোষ্ঠী

টোটোদের সমাজে বিধবা বিবাহ বিধিসম্মত৷ তবে বিধবা হওয়ার এক বছর পর৷ রামমোহন, বিদ্যাসাগরের মতো সমাজ সংস্কারক ছাড়াই টোটো সমাজে নারীর অধিকার ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠিত৷ তবে মেয়েদের পিতার সম্পত্তিতে অধিকার নেই৷ তবে পিতৃ বা স্বামীর গৃহে মর্যাদা নিয়ে থাকার অধিকার রয়েছে৷

রঙ্গিন রঙ্গারুণ

আমজনতার পছন্দসই নামী ট্যুরিস্ট স্পটগুলোর ভিড়ভাট্টা   এড়াতে অফবিট জায়গার খোঁজে ঘুরে বেড়ান অনেকেই। এক্ষেত্রে থাকার মতো সুবিধেজনক হোটেল পাওয়া …

রাজভোজ (প্রথম পর্ব )

ইউরোপীয় ঔপনিবেশিকতার আগে ভারতীয় রান্নায় ঝাল স্বাদ আনার জন্য লঙ্কার ব্যবহার জানা ছিল না। প্রাচীন সংস্কৃত সাহিত্যে উল্লেখ আছে ‘আদ্রক’ বা আদা এর ‘রুচীর’ অর্থাৎ লবঙ্গ-এর। ১৫০১ খ্রিস্টাব্দে পর্তুগীজরা Calikat এবং  Cochin-এ লংকার প্রচলন করে।

রূপকথার রাজপুত্র : দ্বারকানাথ (পর্ব-৩, ৪)

সবার সঙ্গে খেতে বসে দ্বারকানাথ হিংসুটে লোকটিকে বললেন, ‘দেখ, আজ আমার কী আনন্দের দিন। আমার নিকট কর্ম করিয়া আমারই একজন সামান্য কর্মচারী বাড়িঘরদুয়ার করিয়া আমাদের সকলকে খাওয়াইতেছে। আমরা আনন্দ করিয়া খাইতে বসিয়াছি। লোকে উহার যশ’ত করিবেই, সঙ্গে সঙ্গে ইহাতে আমাদেরও যশ কম হইবে না। লোকে বলিবে, যেমন মনিবের নিকট আছে, তেমনি উন্নতি করিয়াছে। বুদ্ধিবলে এ ব্যক্তি আমার ক্ষতি না করিয়া দু’পয়সা উপার্জন করিয়া এই বাড়িখানি করিয়াছে। ইহা কম প্রশংসার কথা নহে। আমার ইচ্ছা আমার সকল কর্মচারীই ইহার মতো উন্নতি করুক। তুমি কবে বাড়ি করিয়া আমাদের খাওয়াইবে বল?’

কর্নেল সুরেশচন্দ্র বিশ্বাস– ডেসডিমোনা

ভদ্রলোকের দুর্ভাগ্য যে তিনি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, মেঘনাদবধ কাব্য, এমনকী ব্রহ্মবান্ধব উপাধ্যায়ের মতো উঁচু পর্দায় অবস্থান করেন না এখন৷ নইলে তাঁর …

অতীতের বাঁকে

হারিয়ে যাওয়া পথের বাঁকে গল্পের স্বরলিপি, সময় যানে হয়েছে সওয়ার যেন। একলা রাতে মন কুরে খায় নিশুতি ঐ চাঁদ, স্মৃতির …