

মাধুরীলতা। রবীন্দ্রনাথের বড় মেয়ে। জন্ম ১৮৮৬। বাবার আদরের বেলা। বাবা রবীন্দ্রনাথ তখন সদ্য পঁচিশের গণ্ডি অতিক্রম করেছে। বন্ধু শিশিরচন্দ্র মজুমদারকে …
আসর বেশ জমে উঠেছে। মাসিক সাহিত্য আড্ডা। বছরের শেষ দিনের আড্ডায় জমায়েতটা বরাবরই বেশি হয়। ব্যারেজের বালির চরায় শীতের রোদ্দুর …
সময় হল সুদূর ভেঙে
লেখার দিকে যাওয়া
অথচ তুমি বসেই আছ
নিরুত্তরে,অনুচ্ছাসে
বলের মতো সূর্যটাকে ঢিবির থেকে গড়িয়ে দিলে খাদে!
জীবন নিয়ে জ্বলতে জ্বলতে
তোমার কথা ভাবতে ভাবতে
যেই না তুমি উঠতে ভেসে মনে
অমনি আকাশ উঠতো হেসে
আলোয় আলোয় শুভ্র বেশে
একটি সুতোয় গাঁথা জানি, নানাফুলের মালা
ফুলের গন্ধে আবিষ্ট রই সকাল সন্ধ্যাবেলা
নানা রকম ফুলের মায়ায় আবিষ্ট রই কেন?
আমার কলম আজ শুধুই আর্তনাদের আখর লেখে
সুখ়যাপনটা হয়েছে মরীচিকা!
দিনকে ঘিরে থাকে কেবলই রাতের কালো,
প্রেমটা কোথাও এক্কেবারে একা।
মিস্টার চৌধুরী লজ্জিত মুখে বললেন, ‘আপনি ঠিকই বলেছেন।আমরা সত্যিই এতটা ভেবে দেখিনি। আপনি এ নিয়ে একদম ভাববেন না,চারাগাছটা আমরা তুলে ফেলে দেব।’
১৯২৫, দার্জিলিং-এর ‘স্টেপ এ্যাসাইড’ বাড়িটির বিকেল বেলা বিষণ্ণ ও মন্থর হয়ে আছে৷ বাংলার রাজনীতির প্রাণপুরুষ দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশের অবস্থান ছিল …
রবীন্দ্রনাথের ‘শেষের কবিতা’ বাস্তব প্রেম রহস্যের এক অনুপম কাব্যোপন্যাস। আদ্যন্ত কাব্যের সুরে গ্রথিত ও অপূর্ব বাগবৈদগ্ধ্যের অসাধারণ দীপ্তিতে উজ্জ্বল এটি …
ওদিকে শ্মশানের হাঁকডাক মড়াকান্না আর এধারের সারি সারি ঘুপচিতে জমে উঠেছে মাঝিমাল্লা-দোকানি আর ওপারের বাবুদের মদের আসর।
আর? আর একটা জিনিস বীরগঞ্জে ঘুপচিতে ঘুপচিতে মদমস্তির সঙ্গে জমিয়ে দেবে– তারা ঘাট বেশ্যা।