সজল তিলোত্তমা

এখনও কিছু মানুষ আছে বর্ষায় যাদের বুকের মধ্যে বৃষ্টি ঝরে। বর্ষায় তারা ঘরের মধ্যেই মেঘদূত জমিয়ে তোলে। তাদের মন মেঘের সঙ্গী হয়ে উড়ে চলে কোন সুদূরে যক্ষপুরীর বন্ধগুহায়। যেখানে বন্দি হয়ে রয়েছে কোনও অতীত, গোপন প্রেমের স্মৃতি অবয়ব।মনের ভিজে ক্যানভাসের পুরনো আবছা মুখগুলো কেমন জলছবি হয়ে ফুটে ওঠে। 

গণতন্ত্রের বীরেন্দ্র

এ যেন জীবনানন্দের বেলা অবেলা কালবেলার চল্লিশ দশক। শুধু রক্ত আর রক্ত বমিতে শেষ একটা তরুণ প্রজন্ম। শিক্ষার সিঁড়িতে রক্তের দাগ। বোধের মৃত্যু ঘটেছে। ক্ষমতা দখলের রাজনীতিতে রাক্ষসও পরাজিত। শুধু বাহবা পাবার ইচ্ছা। অবক্ষয়ের উন্নয়ন। কেউ থামবে না। কবি বীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায় তাই সংঘবদ্ধ বিদ্রোহের ডাক দেন। গণ চেতনার ডাক দেন। বিপ্লবের মধ্যেই উত্থান। দরকারে ছিনিয়ে নিতে হবে নিজেদের অধিকার। 

নৈসর্গিক কথাশিল্পীর সাহিত্যচর্চা

প্রকৃতির বর্ণনার মধ্য দিয়ে বিভূতিভূষণ আমাদের গভীর জীবনদৃষ্টিকেও তুলে ধরেছেন। তবে তাঁর রচনায় নিম্ন মধ্যবিত্ত বাঙালির জীবনচিত্র ও সমকালের আর্থসামাজিক বাস্তবতাও সমভাবে উন্মোচিত হয়েছে। তাই বাংলা কথাসাহিত্যে মানুষের ব্যথার কথা বলে শরৎচন্দ্রের পরে বিভূতিভূষণই সর্বাপেক্ষা সাহিত্যিকের মর্যাদা পেয়েছেন। 

নেপাল কথায় ভারতযোগ

১৯৫০ সালে রানা শাসকরা চিনের ভয়ে ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক স্থাপনে‍ আগ্রহী হয়, যদিও ১৯৬২ সালে ভারত চিন যুদ্দের পরে সে সম্পর্কে‍র অবনতি হয়৷ এরপর থেকে সম্পর্ক কখনও শীতল, কখনও স্থিতিশীল থেকেছে৷ ১৯৯০ সালে নেপালের প্রধানমন্ত্রী কৃষ্ণ প্রসাদ ভাট্টাই ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী ভি পি সিং চুক্তি স্বাক্ষর করেন৷

উত্তরণের পথে বিশ্বের অন্যতম ক্ষুদ্র আদিম টোটো জনগোষ্ঠী (পর্ব : 2)

সামাজিক রীতি‍ টোটোরা এখনও নিজেদের সামজিক রীতিনীতিতে আবদ্ধ৷ অত্যন্ত গণতান্ত্রিক ছন্দবদ্ধ ও নিয়মানুবর্তিতায় বাধা টোটোদের সমাজজীবন৷ টোটোদের সমাজ ব্যবস্থায় দু’ধরনের …

ডাক্তার ও কবিরাজ অসুস্থ বিধান রায় – চিকিৎসক শৈলেশ সেনগুপ্ত

আগাগোড়া বিধানবাবুকে ভালো করে দেখলেন কবিরাজ মশাই, বিধানচন্দ্র তখন যন্ত্রণায় ঘামছেন। কবিরাজ মশাই হাঁক পাড়লেন-এক্ষুনি গরম জল আর সাবান চাই। 

উত্তরণের পথে বিশ্বের অন্যতম ক্ষুদ্র আদিম টোটো জনগোষ্ঠী

টোটোদের সমাজে বিধবা বিবাহ বিধিসম্মত৷ তবে বিধবা হওয়ার এক বছর পর৷ রামমোহন, বিদ্যাসাগরের মতো সমাজ সংস্কারক ছাড়াই টোটো সমাজে নারীর অধিকার ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠিত৷ তবে মেয়েদের পিতার সম্পত্তিতে অধিকার নেই৷ তবে পিতৃ বা স্বামীর গৃহে মর্যাদা নিয়ে থাকার অধিকার রয়েছে৷

রঙ্গিন রঙ্গারুণ

আমজনতার পছন্দসই নামী ট্যুরিস্ট স্পটগুলোর ভিড়ভাট্টা   এড়াতে অফবিট জায়গার খোঁজে ঘুরে বেড়ান অনেকেই। এক্ষেত্রে থাকার মতো সুবিধেজনক হোটেল পাওয়া …