
আজ সব কিছু ছেড়ে দিয়ে তাপসী ছুটে চলেছেন কুসুমপুরের দিকে৷ সেখানে তাদের বংশের ভিটে৷ দশ বছর আগে একদিন ভাগ্য তার …

আমজনতার পছন্দসই নামী ট্যুরিস্ট স্পটগুলোর ভিড়ভাট্টা এড়াতে অফবিট জায়গার খোঁজে ঘুরে বেড়ান অনেকেই। এক্ষেত্রে থাকার মতো সুবিধেজনক হোটেল পাওয়া …

‘বাজার’ এবং ‘বাজারি’ এই দুটো শব্দের চেহারা বেশ কাছাকাছি হলেও অর্থের দিক দিয়ে এরা যথেষ্ট দূরত্ব রেখে চলে। অর্থাৎ এদের …

“বাবুরাম সাপুড়ে, কোথা যাস বাপুরে? আয় বাবা দেখে যা, দুটো সাপ রেখে যা। যে সাপের চোখ নেই, শিং নেই নোখ …

ইউরোপীয় ঔপনিবেশিকতার আগে ভারতীয় রান্নায় ঝাল স্বাদ আনার জন্য লঙ্কার ব্যবহার জানা ছিল না। প্রাচীন সংস্কৃত সাহিত্যে উল্লেখ আছে ‘আদ্রক’ বা আদা এর ‘রুচীর’ অর্থাৎ লবঙ্গ-এর। ১৫০১ খ্রিস্টাব্দে পর্তুগীজরা Calikat এবং Cochin-এ লংকার প্রচলন করে।

সবার সঙ্গে খেতে বসে দ্বারকানাথ হিংসুটে লোকটিকে বললেন, ‘দেখ, আজ আমার কী আনন্দের দিন। আমার নিকট কর্ম করিয়া আমারই একজন সামান্য কর্মচারী বাড়িঘরদুয়ার করিয়া আমাদের সকলকে খাওয়াইতেছে। আমরা আনন্দ করিয়া খাইতে বসিয়াছি। লোকে উহার যশ’ত করিবেই, সঙ্গে সঙ্গে ইহাতে আমাদেরও যশ কম হইবে না। লোকে বলিবে, যেমন মনিবের নিকট আছে, তেমনি উন্নতি করিয়াছে। বুদ্ধিবলে এ ব্যক্তি আমার ক্ষতি না করিয়া দু’পয়সা উপার্জন করিয়া এই বাড়িখানি করিয়াছে। ইহা কম প্রশংসার কথা নহে। আমার ইচ্ছা আমার সকল কর্মচারীই ইহার মতো উন্নতি করুক। তুমি কবে বাড়ি করিয়া আমাদের খাওয়াইবে বল?’

ভদ্রলোকের দুর্ভাগ্য যে তিনি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, মেঘনাদবধ কাব্য, এমনকী ব্রহ্মবান্ধব উপাধ্যায়ের মতো উঁচু পর্দায় অবস্থান করেন না এখন৷ নইলে তাঁর …

হারিয়ে যাওয়া পথের বাঁকে গল্পের স্বরলিপি, সময় যানে হয়েছে সওয়ার যেন। একলা রাতে মন কুরে খায় নিশুতি ঐ চাঁদ, স্মৃতির …

ইলশেগুঁড়ির ইষ্টিশানে একতারাতে টান কে জাগে আজ? ধানের গোলায় গাইতে শিবের গান…? কাল ছিল তার, কাল আছে কী? কাল হয়েছেন …

একদিন সত্যিই ওর বারুদ ছিল আজ জল পেয়ে কেমন মিইয়ে গেছে জলের আর এক নাম জীবন জীবন শিখিয়েছে মানিয়ে নিতে …